টিয়েন্স নিউট্রিয়েন্ট হাই ক্যালসিয়াম জীবনের শুরু থেকে অমৃত্যু পযন্ত যে কোন বয়সে সুস্থ থাকার জন্য ক্যালসিয়াম অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ।
ক্যালসিয়াম কে জীবনের উৎস বলা হয়। ক্যালসিয়াম ছাড়া সুস্থ জীবন কল্পনা করা যায়না।
শরীরের বিভিন্ন হাঁড়ে , দাঁতে, চুলে, নখে ৯৯ ভাগ এবং ১ ভাগ ক্যালসিয়াম জমা থাকে রক্তে ও নরম টিস্যুতে। ২০ বছর বয়স থেকে প্রতিবছর ১ ভাগ করে ক্যালসিয়াম কমতে থাকে। হাঁড় ও রক্তে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দিলে মানবদেহে রোগের জন্ম নিতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, ক্যালসিয়ামের স্বল্পতা মানবদেহে ১০৯ প্রকার রোগের জন্ম দিতে পারে। অর্থাৎ সকল রোগের উৎস শরীরের ক্যালসিয়াম ঘাটতি।
যৌবনে ক্যালসিয়াম সেবন না করলে পরবর্তীতে পরিপক্ক হাঁড় গঠনে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। ফলে পরিণত বয়সে হাঁড় ক্ষয়, হাঁড়ে ও গোস্তপেশীতে ব্যথা সৃষ্টি হয়। এছাড়া বয়স্করা নিয়মিত ক্যালসিয়াম গ্রহণ না করে তাহলে তারা হাড়ক্ষয় রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। অতএব মানুষের নিয়মিত ক্যালসিয়াম গ্রহণের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এছাড়া নারী স্বাস্থ্য সমস্যার মূল কারণ ক্যালসিয়াম ঘাটতি।
একজন নারী তার ১০ মাস গর্ভাবস্থায় ৩০ হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, সন্তান হওয়ার সময় ৫ থেকে ১০ হাজার, মাসের নির্দিষ্ট দিনগুলোতে ১ হাজার থেকে ১.৫ হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং এছাড়াও ৩ শত মিলিগ্রাম বাচ্চাকে দুধ পান করানোর সময়ে হারান। মানব দেহের জন্য ক্যালসিয়াম কতখানি গুরুত্বপূর্ণ তা বলে বোঝানো সম্ভব নয়। টিয়েন্সের রয়েছে নানা বয়সী মানুষের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ক্যালসিয়াম, যা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং আন্তর্জাতিক গুনগত মান সম্পন্ন। টিয়েন্স ক্যালসিয়াম, সর্বোৎকৃষ্ট ক্যালসিয়াম।
টিয়েন্স_নিউট্রিয়েন্ট_হাই_ক্যালসিয়াম ক্যালসিয়াম মানব দেহের মৌলিক উপাদানসমূহের অন্যতম। শরীরের ক্যালসিয়াম প্রায় 99 শতাংশ হাড় ও দাঁত যেখানে এটা দুটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সংরক্ষণ করা হয়. প্রথমত, এটা হাড় গঠন একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ. দ্বিতীয়ত, হাড় ক্যালসিয়াম একটি ব্যাংক।
শিশু: – দুঃস্বপ্ন, চঞ্চলতা, রিকেট, হাড় রোগ ইত্যাদি
কৈশোরের: – লেগ বাধা, ক্লান্তি, চাপল্য, মনোযোগের অভাব, দুর্বল দাঁত সহজে ধরা ঠান্ডা, এলার্জি ইত্যাদি
প্রাপ্তবয়স্কদের: – ক্লান্তি, বাধা, গ্লানি, আঁকড়ি ঠান্ডা, এলার্জি ইত্যাদি গর্ভবতী মহিলারা: – বাধা, গাঁটে ব্যথা, শোথ ইত্যাদি বৃদ্ধ: – বাধা, হাড়ের ভর, হাড়, অস্টিওপরোসিস ক্ষতি, বাত ইত্যাদি কমায়।
১০০% বিশুদ্ধ খাদ্য থেকে পাউডার আকারে তৈরি সংগৃহীত। প্রিজারভেটিভ বা ক্ষতিকারক কোন উপাদান নেই ফলে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই এবং সু-স্বাদু। চায়নাতে #স্বর্ণ_পদক প্রাপ্ত পণ্য। শরীরে এবজোরব্ ক্ষমতা প্রায় ৯৯%
সেবন বিধিঃ আধা গ্লাস গরম পানি বা দুধ এর সাথে সেব্য ১টি স্যাচেট দিনে ১/২ পান করুন।
বি দ্র :এটি কোন ঔষধ নহে–উচ্চ মানসম্পন্ন খাদ্য ।
Reviews
There are no reviews yet.